• রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline
জলঢাকায় পাথরবোঝাই ট্রাকে তল্লাশি, মাদক সহ চালক আটক কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের জামায়াতের এমপি প্রার্থী মুফতি আমীর হামজা দীর্ঘ অনুপস্থিতির অভিযোগে পবিপ্রবির শিক্ষক বরখাস্ত সিরাজগঞ্জে ব্যবসায়ীকে হত্যার দায়ে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড রংপুরে মানবাধিকার ও যুবসমাজের ভূমিকা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং রিপোর্টের বিতরণ ও আলোচনা বিষয়ক সেমিনার বেরোবির একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাণিজ্যযুদ্ধ অবসানের আভাস যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাবার নামে ঠিকাদারী লাইসেন্স, যা বললেন আসিফ মাহমুদ রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি : এক যুগেও মেলেনি বিচার

ব্যাগ অর্ধেক ফাঁকা তবুও ঘরে ফিরছে মানুষ।

ইব্রাহিম খলিল যশোর প্রতিনিধি। / ১৩৩ Time View
Update : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪

যশোরের নাভারণ কাঁচাবাজারে সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়ছেই। তিন-চার দিনের ব্যবধানে প্রতিটি পণ্যের দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা করে বেড়েছে বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। তাই প্রয়োজনের তুলনায় কম কিনে ব্যাগের অর্ধেক ফাঁকা রেখেই বাসায় ফিরছে অনেকে। ক্রেতারা বলছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে বিপাকে আছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ।

 

 

তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নিয়মিত বাজার তদারকির তাগিদ দিচ্ছেন তাঁরা। পাশাপাশি অতি দ্রুত বাজার নিয়ে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙার দাবিও জানান ক্রেতারা। আজ শুক্রবার যশোরের নাভারণ কাঁচাবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, আলু থেকে শুরু করে কোনো সবজিই ৫০ টাকার নিচে মিলছে না।

 

 

বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৮০ থেকে ১১৫ টাকা। রসুন ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা। দেশি রসুনের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। আদার বাজারদর বর্তমানে কেজিপ্রতি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। কাঁচা মরিচের দাম ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। বেগুন বেড়ে হয়েছে ৯০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। পটোল, ঢ্যাঁড়স, লাউসহ কিছু সবজি মিলছে ৫০ থেকে ৮০ টাকায়। আর শিম ২০০ থেকে ২২০ টাকা, মুলা, ফুলকপির মতো শীতকালীন সবজির দাম ৮০ থেকে ৯০ টাকার মধ্যে।

 

 

বিকালে কেনাকাটা করতে এসে প্রবাসী রাসেল বললেন, ‘সবকিছুর দামই বেশি। তিন-চার দিনের মধ্যে ২০-৩০ টাকা করে সবকিছুর দাম বেড়েছে। দাম হাতের নাগালে না এলে তো আমি কিনতে পারব না। আগে আমি যেটা এক কেজি কিনতাম, সেটা এখন আধা কেজি কিনছি। আবার যেটি আধা কেজি কিনতাম, সেটা এখন ১০ টাকার কিনছি। উপায় নেই তো।’

 

 

আরেক ক্রেতা সজিব হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেশি। ৫০ টাকার জিনিস এখন ১০০ টাকা। দাম কমার তো কোনো সম্ভাবনা দেখছি না। উদ্যোগ না নিলে দাম কমবে না। আমাদের দাবি, নিয়মিত বাজার তদারকি করে যেন দামটা মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা হয়।’ পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মো. রানা বলেন, ‘দেশি পেঁয়াজ বাজারে শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই দাম বেড়ে যাচ্ছে। ডিসেম্বরে দেশি পেঁয়াজ উঠবে। তখন দাম কিছুটা কমতে পারে।’ বাজারে ডিমের দাম স্বাভাবিক আছে বলে দাবি করেন বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন । হালিপ্রতি ডিমের দাম দুই টাকা কমেছে বলে জানান তিনি।

Facebook Comments Box


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd
error: Content is protected !!